আর্জেন্টিনাও সমান সুযোগ পেয়েছে খেলার ধারায়। ১২ মিনিটে দারুণ সুযোগ পান মেসি। ক্রোয়েশীয় পোস্টের কাছে চলে গিয়েছিলেন। আট গজ দূর থেকে পাওয়া বলে সংযোগ ঘটাতে পারেননি। ১৩ মিনিটে আবারও সুযোগ আর্জেন্টিনার। মিডফিল্ডার এদুয়ার্দো সালভিয়োর কাট ব্যাক পাস থেকে শট নিয়েছিলেন মেজা। ক্রোয়েট ডিফেন্ডার লভরেন দারুণভাবে ব্লক করলে লক্ষ্যভ্রষ্ট হয় সে শট।
৩০ মিনিটেই বলতে গেলে লোভনীয় সুযোগটা পায় আর্জেন্টিনা। যদিও দুর্ভাগ্যই সঙ্গী ছিল সেসময়। একেবারে ফাঁকা পোস্টে বল পেয়েও বেশি দূরে বল পাঠিয়ে দেন আজকের ম্যাচে জায়গা পাওয়া পেরেস।
৫৩ মিনিটে এমন গোলের জন্য প্রস্তুত ছিল না আর্জেন্টিনা। মেরকাদোর ব্যাক পাস ঠিকমতো ক্লিয়ার করতে পারেননি গোলকিপার কাবায়েরো। ভুলক্রমে কিক করে বল উঠিয়ে দেন ক্রোয়েশীয় আন্তে রেবিচের কাছেই। তাতে দুর্দান্ত ভলিতে সুযোগ পেয়ে জালে বল পাঠাতে ভুল করেননি তিনি।
৮০ মিনিটে বোজোভিচের স্কোয়ার বল থেকে বাঁকানো শটে স্কোর লাইন ২-০ করেন লুকা মদরিচ। ৯০+১ মিনিটে আবারও আর্জেন্টাইন গোলকিপারের বোকামো। কয়েক দফায় তাকে পরাস্ত করে জালে বল পাঠান ইভান রাকিতিচ।
আজকের ম্যাচে শুরুর একাদশে তিনটি পরিবর্তন আনেন সাম্পাওলি। জায়গা পাননি ডি মারিয়া, লুকাস বিজিয়া ও মার্কোস রোহো। ঢুকেছেন গাব্রিয়েল মেরকাদো, মার্কোস আকুনা ও এনসো পেরেস।