Mufti Ruhul Amin Mahmudi is the leader of Islamic culture propagation

Correspondent bdreport24.com :

Mufti Ruhul Amin Mahmudi is a prominent figure in the Islamic society of Bangladesh. This discussed Islamic thinker has played an important role in various matters including tafseer, writing, research on Islamic religion. Born in Jabra village of Ghior upazila of Manikganj district, Mufti Ruhul Amin Mahmudi enriched himself in Islamic education by obtaining honors and masters degree in Arabic literature. During his career, Mufti Ruhul Amin Mahmudi is serving as the President of the National Mufassir Parishad of Bangladesh and is serving as the President of Bangladesh Dai Ilallah Foundation.

He is widely admired as the author of a book due to his extraordinary intelligence, responsibility and strong will. The remarkable book written by him “Sunnatei Najat” is considered by the conscious citizens of the country as a helper for the young generation to practice Islam and acquire knowledge. This young Islamic researcher of extraordinary erudition has contributed significantly to the spread and promotion of Islamic education. Under the successful initiative and leadership of Mufti Ruhul Amin Mahmudi, a new dawn is seen in the spread of Islamic knowledge and culture in social and religious development of Bangladesh.

ইসলামী সংস্কৃতির প্রচার-প্রসারে গুরু দায়িত্ব পালন করছেন রুহুল আমিন মাহমুদী

নিজস্ব প্রতিবেদক :

বাংলাদেশের ইসলামী সমাজে এক আলোচিত ব্যক্তিত্ব মুফতি রুহুল আমিন মাহমুদী। তাফসীর, লেখালেখি, ইসলামী ধর্ম নিয়ে গবেষণাসহ নানা বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রেখেছেন আলোচিত এই ইসলামী চিন্তাবিদ।

মানিকগঞ্জ জেলার ঘিওর উপজেলার জাবরা গ্রামে জন্ম নেয়া মুফতি রুহুল আমিন মাহমুদী আরবি সাহিত্যে অনার্স এবং মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করে ইসলামী শিক্ষায় নিজেকে সমৃদ্ধ করেছেন।

কর্মজীবনে মুফতি রুহুল আমিন মাহমুদী বাংলাদেশের জাতীয় মুফাসসির পরিষদের সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন এবং বাংলাদেশ দাঈী ইলাল্লাহ ফাউন্ডেশনের সভাপতি হিসাবে কর্মরত রয়েছেন।

অসাধারণ বুদ্ধিমত্তা ও দায়িত্বশীলতা এবং প্রবল ইচ্ছাশক্তির ফলে একটি গ্রন্থের লেখক হিসাবে ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছেন তিনি।

তার লেখা উল্লেখযোগ্য বই “সুন্নাতেই নাজাত” তরুণ প্রজন্মকে ইসলাম ধর্ম চর্চা ও জ্ঞান অর্জনের সহায়ক হিসেবে বিবেচনা করেন দেশের সচেতন নাগরিকেরা।
অসাধারণ পান্ডিত্যের অধিকারী এই তরুণ ইসলামী গবেষক ইসলামী শিক্ষার বিস্তার ও প্রচারে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন।

মুফতি রুহুল আমিন মাহমুদীর সফল উদ্যোগ এবং নেতৃত্বে বাংলাদেশের সামাজিক এবং ধর্মীয় উন্নতির ক্ষেত্রে ইসলামী জ্ঞান ও সংস্কৃতির প্রচার-প্রসারে এক নতুন সূর্যোদয় দেখা যাচ্ছে।

মানিকগঞ্জে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল এলজিইডির প্রকৌশলীর

নিজস্ব প্রতিবেদক, মানিকগঞ্জ : মানিকগঞ্জ পৌর শহরের বেউথা এলাকায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার আরোহী এলজিইডি’র উপ-সহকারী প্রকৌশলী নিহত হয়েছেন।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে পৌর শহরের এলজিইডি জেলা কার্যালয়ের সামনে এই সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত মো. আব্দুল মজিদ শিবালয় উপজেলার কাতরাশিন এলাকার মৃত হাশেম আলীর ছেলে। তিনি ঘিওর উপজেলা পরিষদের স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) উপ-সহকারী প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আজ সকালে তিনি বাজার করে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় তার শহরের বাড়িতে ফিরছিলেন। জেলা এলজিইডি কার্যালয়ের সামনে একটি মোটরসাইকেল অটোরিকশাকে ধাক্কা দিলে গুরুতর আহত হন। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিল হোসেন জানান, এ বিষয়ে আইনগত বিষয় প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

কুষ্টিয়ায় বৃষ্টির আশায় ‘ইসতিসকার’ নামাজ আদায়

বিডি রিপোর্ট টোয়েন্টিফোর ডটকম :
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে তীব্র দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে এবং বৃষ্টির প্রত্যাশা করে ‘ইস্তিসকার’ নামাজ আদায় করেছেন স্থানীয়রা। নামাজ শেষে অনুষ্ঠিত হয়েছে বিশেষ মোনাজাত।
সোমবার (২২ এপ্রিল) সকালে উপজেলার যদুবয়রা ইউনিয়নের বল্লভপুর গ্রামের খড়িলার বিলে খোলা আকাশের নিচে এ আয়োজন করা হয়। এতে ইউনিয়নের বল্লভপুর, রসুলপুর, ভবানীপুর, জোতমোড়া ও বরইচারা গ্রামের প্রায় দুই শতাধিক মানুষ অংশ নেন।
নামাজ ও মোনাজাত পরিচালনা করেন রসুলপুর মাদরাসার শিক্ষক মুফতি নাসির উদ্দিন আল ফরিদী। আগামী মঙ্গলবার ও বুধবার একই স্থানে সকাল ৮টায় বৃষ্টির জন্য নামাজ অনুষ্ঠিত হবে বলেও জানান আয়োজকরা।
স্থানীয়রা জানান, ওই এলাকায় প্রায় একমাস ধরে বৃষ্টির দেখা নেই। নদী- নালা, পুকুর শুকিয়ে গেছে। পানির স্তর নেমে যাওয়ায় পানি উঠছে না অগভীর নলকূপ ও সেচ পাম্পেও। তীব্র তাপপ্রবাহে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে উঠছে। মাঠে রোদে পুড়ে কৃষকের ফসল নষ্ট হচ্ছে। শ্রমজীবী মানুষ রোদে বেশিক্ষণ কাজ করতে পারছেন না। এমন পরিস্থিতিতে তারা বৃষ্টির জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনার আয়োজন করেছেন। নামাজে সবাইকে অংশ নেয়ার জন্য আগে থেকেই মাইকে প্রচার করা হয়েছিল।
কুমারখালী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগেরর কর্মকর্তা মামুনুর রশিদ জানান, সকালে তাপমাত্রা থাকে ৩৩ থেকে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে বিকেল ৩টার দিকে তা বেড়ে ৩৯ থেকে ৪১ ডিগ্রি পর্যন্ত উঠে যায়। আপাতত বৃষ্টির কোনো সম্ভাবনা নেই বলেও জানান তিনি।

ট্রেনের ভাড়া বাড়ছে

বিডি রিপোর্ট টোয়েন্টিফোর ডটকম :
সব ধরনের যাত্রীবাহী ট্রেনে বিদ্যমান দূরত্বভিত্তিক রেয়াত সুবিধা প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। ফলে আগামী ৪ মে থেকে ট্রেনের ভাড়া বাড়তে যাচ্ছে। সোমবার (২২ এপ্রিল) বাংলাদেশ রেলওয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বাংলাদেশ রেলওয়ের যাত্রী পরিবহনে প্রদত্ত রেয়াত প্রত্যাহার সংক্রান্ত ওই বিজ্ঞাপ্তিতে বলা হয়, সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, ১৯৯২ সালে বাংলাদেশ রেলওয়েতে দূরত্বভিত্তিক ও সেকশনভিত্তিক রেয়াতি দেওয়া হয়। ২০১২ সালে ‘সেকশনাল রেয়াত’ রহিত করা হলেও দূরত্বভিত্তিক রেয়াত বলবৎ থাকে। সম্প্রতি বাংলাদেশ রেলওয়েতে যাত্রীবাহী ট্রেনগুলোতে ভাড়া বৃদ্ধি না করে শুধুমাত্র বিদ্যমান দূরত্বভিত্তিক রেয়াত প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে সব প্রকার যাত্রীবাহী ট্রেনে বিদ্যমান দূরত্বভিত্তিক রেয়াত প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তটি আগামী ৪ মে থেকে কার্যকর করা হবে।
বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার সাহাদাত আলী বলেন, আগামী ৪ মে থেকে রেয়াত প্রত্যাহারের মাধ্যমে ট্রেনের ভাড়া সমন্বয় করা হবে। রেলওয়ের দায়ীত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, ১০১-১৫০ কিলোমিটার ভ্রমণে ২০ শতাংশ, ১৫১-৪০০ কিলোমিটার পর্যন্ত ২৫ শতাংশ আর ৪০০ কিলোমিটারের বেশি ভ্রমণে ৩০ শতাংশ একজন যাত্রী রেয়াত কর সুবিধা পান। এটিই বাতিল হচ্ছে।
সূত্র আরও জানায়, ৪ মে থেকে যদি একজন যাত্রী ট্রেনে ১০০ কিলোমিটারের বেশি ভ্রমণ করেন, তাহলে তাকে ভাড়া বেশি দিতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রেলের এই প্রস্তাবনা অনুমোদন করেছেন। যা এই মাসের ১ তারিখ থেকে কার্যকর হওয়ার কথা ছিল।
গত ১৬ মার্চ বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার সাহাদাত আলী রেলের ভাড়া বাড়ছে বলে জানিয়েছিলেন। সেসময় ভাড়া বৃদ্ধির গুঞ্জন ওঠার পর রেলমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন রেলের ভাড়া বৃদ্ধির কোনো পরিকল্পনা নেই।

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় ৬ প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রীর

বিডি রিপোর্ট টোয়েন্টিফোর ডটকম : 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সুন্দর পৃথিবী গড়তে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় ছয়টি প্রস্তাব রেখে বিশ্বকে রক্ষায় যুদ্ধে ব্যবহৃত অর্থ সেক্ষেত্রে ব্যয়ের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।

তিনি বলেন, ‘একটি কথা না বলে পারছি না এই যুদ্ধে অস্ত্র এবং অর্থ ব্যয় না করে সেগুলো জলবায়ু পরবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবেলায় যদি ব্যয় করা হত তাহলে বিশ্ব রক্ষা পেত।’

সোমমার সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলণ কেন্দ্রে ‘ন্যাশনাল অ্যাডাপ্টেশন প্ল্যান (ন্যাপ) এক্সপো-২০২৪’ এবং ‘বাংলাদেশ ক্লাইমেট ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপ (বিসিডিপি)’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে প্রধানমন্ত্রী একথা বলেন।

সরকার প্রধান বলেন, ‘আমরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ ও সুন্দর পৃথিবী গড়ে তুলতে চাই। এজন্য প্রয়োজন অভিযোজন সক্ষমতা বৃদ্ধি, সহিষ্ণুতা শক্তিশালী করা এবং ঝুঁকি হ্রাসে সমন্বিতভাবে উদ্যোগ গ্রহণ করে সকলকে সাথে নিয়ে আরো নিবিড়ভাবে এই ধরিত্রীকে রক্ষায় আমরা কাজ করি।’

তিনি বলেন, ‘ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সুন্দর পৃথিবী গড়ে তোলার জন্য আমি আপনাদের বিবেচনার জন্য সংক্ষেপে কয়েকটি পয়েন্ট উত্থাপন করতে চাই।’

প্রথমত, প্রধান কার্বন-নির্গমনকারী দেশগুলোকে বিশ্বব্যাপী তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখতে তাদের নির্গমন হ্রাস করার জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।

দ্বিতীয়ত, উন্নত দেশগুলোর দ্বারা জলবায়ু তহবিলে বার্ষিক ১ শ’ বিলিয়ন ডলারের প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে হবে। অভিযোজন এবং প্রশমনের মধ্যে তা সমানভাবে বণ্টন করতে হবে।

তৃতীয়ত, উন্নত দেশগুলোকে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে প্রযুক্তি স্থানান্তরের পাশাপাশি সবচেয়ে কার্যকর জ্বালানি সমাধানে এগিয়ে আসতে হবে।

চতুর্থত, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে রূপান্তরের সময় সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর উন্নয়ন অগ্রাধিকারগুলো তাদের ক্ষতি অনুসারে বিবেচনা করা উচিত।

পঞ্চমত, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, লবণাক্ততা বৃদ্ধি, নদী-ভাঙন, বন্যা এবং খরার কারণে বাস্তুচ্যুত মানুষদের পুনর্বাসনের দায়িত্ব সকল দেশকে ভাগ করে নিতে হবে এবং
সবশেষে প্রধান অর্থনীতিসমূহকে পরবর্তী প্রজন্মের জন্য একটি টেকসই ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে বিশ্বব্যাপী সকল অংশীদারদের সাথে কাজ করতে হবে।

তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবেলায় বাংলাদেশ সবসময়ই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সাথে কাজ করে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়ন সহযোগীদের সাথে নিয়ে ‘বাংলাদেশ ক্লাইমেট ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশীপ-বিসিডিপি’ গঠন করা হয়েছে। এতে সকল পক্ষ ঐকমত্য হয়েছে। আমি আশা করি, মুজিব ক্লাইমেট প্রসপারিটি প্ল্যান, ন্যাশনাল এডাপটেশন প্ল্যান, ন্যাশনাল ডিটারমাইন্ড কন্ট্রিবিউশন ও বাংলাদেশের রুপকল্প-২০৪১ বাস্তবায়নে বিসিডিপি তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রাখবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ইতোমধ্যে জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা (এনএপি) ২০২২-২০৫০ প্রণয়ন করেছে। ২০২২ সালের অক্টোবরে এটি এইএনএফসিসিসি-তে দাখিল করা হয়েছে। এই পরিকল্পনায় আমরা ১১টি জলবায়ু ঝুঁকিযুক্ত এলাকাতে ৮টি খাতে ১১৩টি অগ্রাধিকারমূলক কার্যক্রম চিহ্নিত করেছি।

শেখ হাসিনা বলেন, আগামী ২৭ বছরে ন্যাপ-এ গৃহীত কর্মপরিকল্পনাসমূহ বাস্তবায়নের জন্য আমাদের প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্রয়োজন। এজন্য সুনির্দিষ্ট তহবিল ও অতিরিক্ত আর্থিক সংস্থানের ব্যবস্থা গ্রহণে আমি ধনী দেশ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানাই।

তিনি বলেন, উন্নত দেশসমূহ ব্যাপক কার্বন নিঃসরণের মাধ্যমে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধিতে অধিক ভূমিকা রেখে চলেছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত জনগণকে রক্ষা করা তাদের নৈতিক দায়িত্ব। আমরা ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরাম (সিভিএফ) এর সভাপতি থাকাকালে অভিযোজন এবং প্রশমন কার্যক্রমে উন্নত দেশসমূহের প্রতিশ্রুত প্রতিবছর ১ শ’ বিলিয়ন ডলার প্রদানের বিষয়টি বাস্তবায়ন করার জন্য বার বার আহ্বান জানিয়েছি। ‘আমার প্রত্যাশা, উন্নত দেশসমূহ তাদের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করবে,’ যোগ করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এলডিসি থেকে উত্তরণের পরেও বাংলাদেশসহ জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবের হুমকিতে থাকা অন্যান্য দেশগুলো যাতে অব্যাহতভাবে আর্থিক, বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তা পায় সেজন্য আমি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও ধনী দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।

তিনি বলেন, কপ-২৬ এর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী উন্নত দেশগুলোকে ২০২৫ সালের মধ্যে অভিযোজন-অর্থায়ন ২০১৯ সালের তুলনায় দ্বিগুণ করার কথা। এটি বাস্তবায়নে আমি ধনী দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।

তিনি আরো বলেন, যে সকল দেশ ইতোমধ্যে ন্যাপ প্রণয়ন করেছে, তারা যেন ন্যাপ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ইউএনএফসিসিসিসহ অন্যান্য সকল উৎস হতে সহজে এবং দ্রুততার সাথে আর্থিক সহযোগিতা লাভ করতে পারে, তা নিশ্চিত করতে হবে।

‘আমরা জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সম্ভাব্য ক্ষতি হ্রাসে অভিযোজন ও প্রশমন উভয় ক্ষেত্রে উপযোগী কার্যক্রম গ্রহণ করে যাচ্ছি। এক্ষেত্রে ইউএনএফসিসি-এর লস এন্ড ড্যামেজ তহবিল হতে অর্থ প্রাপ্তির জন্য বাংলাদেশ প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করতে’ বলেন তিনি।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী, জাতিসঙ্ঘ ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন ক্লাইমেট চেঞ্জের (ইউএনএফসিসিসি) নির্বাহী সচিব সাইমন স্টিয়েল, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ এবং বাংলাদেশে জাতিসঙ্ঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গুয়েন লুইস প্রমুখ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।

অনুষ্ঠানে ‘বাংলাদেশ ক্লাইমেট ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপ (বিসিডিপি)’ এর ওপর একটি সংক্ষিপ্ত অডিও ভিজ্যুয়াল পরিবেশনাও প্রদর্শিত হয়।

ব্যর্থতার দায় স্বীকার করে ইসরাইলি গোয়েন্দাপ্রধানের পদত্যাগ

বিডি রিপোর্ট টোয়েন্টিফোর ডটকম : ইসরাইলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান মেজর জেনারেল আহারন হ্যালিভা পদত্যাগ করেছেন। ওয়াইনেট নিউজ সাইট আজ সোমবার তার পদত্যাগের ঘোষণা প্রচার করেছে। তবে পরবর্তী প্রধান নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত তিনি দায়িত্বে বহাল থাকবেন।

গত ৭ অক্টোবর ইসরাইলের ভেতরে গাজাভিত্তিক ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের হামলার দায়দায়িত্ব তিনি স্বীকার করেছেন। এই ব্যর্থতার দায় নিয়েই তিনি সরে যাওয়ার ঘোষণা দেন।

৭ অক্টোবরে হামাসের হামলা প্রতিরোধ করতে ইসরাইলি বাহিনীর ব্যর্থতা নিয়ে দেশটিতে এখন তদন্ত চলছে। জুনের প্রথম দিকে আইডিএফ প্রধান লে. জেনারেল হারজি হ্যালেভির কাছে তদন্ত প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হবে।

ইসরাইলকে মার্কিন সামরিক সহায়তার নিন্দা করেছে ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্টের কার্যালয়
ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্টের কার্যালয় বলেছে, তারা মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদে শনিবার ইসরাইলকে বিলিয়ন ডলারের নতুন সামরিক সহায়তার অনুমোদনকে ‘ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে আগ্রাসন’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে।

সহায়তার এই অর্থ ‘গাজা উপত্যকায় এবং পশ্চিম তীরে হাজার হাজার ফিলিস্তিনির হতাহতের সংখ্যায় রূপান্তরিত হবে।’ এ কথা উল্লেখ করে ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের মুখপাত্র নাবিল আবু রুদেইনা বলেছেন, এটি আগ্রাসনের ‘বিপজ্জনক তীব্রতা বৃদ্ধির পদক্ষেপ’।

সূত্র : টাইমস অব ইসরাইল এবং এএফপি

দৌলতপুরে উপজেলা পরিষদ  নির্বাচনে ১৪ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল

মোঃ মাসউদুর রহমান  :  মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলায় ২য় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার  শেষ দিন ছিল আজ। 

রবিবার (২১ এপ্রিল) দৌলতপুর উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ) পদে ৩ জন এবং ভাইস চেয়ারম্যান (মহিলা) পদে ৫ জন মনোয়নয়ন পত্র জমা দিয়েছেন বলে সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেছেন দৌলতপুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা তামান্না রশিদ।

তিনি জানান, চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন,থানা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সদর চকমিরপুর ইউনিয়নের পদত্যাগকৃত চেয়ারম্যান মোঃ শফিকুল ইসলাম শফিক, কেন্দ্রীয় কমিটির স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও  উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম রাজা, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ রাজেদুল ইসলাম, দৌলতপুর থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য  ফরিদ আহমেদ, দৌলতপুর থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আমিনুর রহমান, থানা কৃষকলীগের আহ্বায়ক কামরুজ্জামান নাঈম।

ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ) পদে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন, বর্তমান উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান একেএম নাছির উদ্দিন আবুল, থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য শামছুর রহমান শাহিন, সাজ্জাদ হোসেন মমিন ।

 মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন, বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান জাহানারা আক্তার,কাজী ফরিদা পারভীন, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান কুলসুম আরা , সাবেক সংরক্ষিত মহিলা আসনের ইউপি সদস্য আনোয়ারা সুলতানা ও  দোলনা আক্তার।

 মনোনয়ন পত্র  যাচাই-বাছাই আগামী ২৩  এপ্রিল মানিকগঞ্জ জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে। ২৬  এপ্রিল প্রার্থীতা প্রত্যাহার এবং ২ রা মে যাচাই-বাছাই পরবর্তী প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্ধ করা হবে। আগামী ২১ মে  অনুষ্ঠিত হবে দৌলতপুর উপজেলা পরিষদের নির্বাচন। ইভিএমের মাধ্যমে দৌলতপুর ৬১ টি কেন্দ্রে ভোট  গ্রহন করা হবে। দৌলতপুরে মোট ভোটার সংখ্যা ১ লক্ষ ৫৪ হাজার ১ শত ৯১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৭৭ হাজার ৭ শত ৭১ জন ও মহিলা ভোটার ৭৬ হাজার ৪ চার শত ২০ জন। 

বেনজিরের দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন

বিডি রিপোর্ট টোয়েন্টিফোর ডটকম :  সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সুমন পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের বিষয়ে দুদকের অনুসন্ধান দাবি করেছেন। এ সময় তিনি হাজার কোটি টাকা দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ তুলেছেন।

রোববার (২১ এপ্রিল) দুপুরে সেগুনবাগিচায় দুদক কার্যালয়ে এ নিয়ে এক আবেদন জমা দেন তিনি।

ব্যারিস্টার সুমন বলেন, একজন নাগরিক হিসেবে আবেদন করেছি। সবাইকে আল্লাহ বাঁচাইছে, ‘বেনজীর সাহেব বেশিদিন সময় পাননি। আর কিছুদিন সময় পেলে গোপালগঞ্জ কিনে নিতেন। পুলিশে যারা অসৎ হবেন বেনজীর সাহেবকে আদর্শ ধরে নেবেন।’

দুদক চেয়ারম্যান বরাবর করা আবেদনে বলা হয়, ৩৪ বছর পর ২০২২ সালের ৩০ অক্টোবর বেনজীর আহমেদ অবসরে যান। অবসরের পর বেনজীর আহমেদ চাকরিকালীন স্ত্রী ও মেয়ের নামে অনেক সম্পদ গড়েছেন। যা তার জ্ঞাত-আয়ের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে অসামঞ্জস্যপূর্ণ।

আবেদনে আরও বলা হয়, বেনজীর ও তার স্ত্রীর সম্পদের পরিমাণ এবং কন্যাসন্তান তাদের বৈধ আয়ের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। বিশ্বাস করার যথেষ্ট কারণ আছে বেনজীর তার পদের অপব্যবহার করে উল্লিখিত সম্পত্তি অসামঞ্জস্যপূর্ণভাবে অর্জন করেছেন। আবেদনে তিনি বেনজীর আহমেদ, তার স্ত্রী জিশান মির্জা, কন্যা ফারহিন রিশতা বিন্তে বেনজীর ও তাহসিন রাইসা বিনতে বেনজীরের অবৈধ সম্পদ বিষয়ে তদন্ত ও আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে অনুরোধ করছি।

পরে সাংবাদিকদের ব্যারিস্টার সুমন বলেন, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ আসেছে। এটার ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কোনো ইনকোয়ারির ব্যবস্থা না দেখে আমি দুদকের দ্বারস্থ হয়েছি।

দুদক আমলে না নিলে হাইকোর্ট আছে মন্তব্য করে সুমন বলেন, সাবেক আইজিপির এতো সম্পদ দেখে সৎ পুলিশ অফিসার খুব বেশি ফ্রাস্ট্রেটেড হবেন। সৎ নাগরিকদের ওপর ব্যাপক প্রভাব পড়বে। এটা যদি সত্য হয়, যারা অসৎ আছে তারা প্রতিযোগিতায় নামবে, আমরা সবাই বেনজির হতে চাই। এর জন্য মনে হয়েছে এটা দেশের জন্য ভয়ানক বিষয়। এটা ইনকোয়ারি হওয়া দরকার।

পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ‘আমার কিছু কথা’ শিরোনামে একটি ভিডিও আপলোড করেন ২০ এপ্রিল। ভিডিওতে অবৈধ সম্পদের অভিযোগ চ্যালেঞ্জ করে বলেন, এসবের দালিলিক প্রমাণ দিতে পারলে প্রমাণদাতাকে সেই সম্পদ বিনামূল্যে দিয়ে দেওয়ার চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেন।

ঈশ্বরদীতে তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি

বিডি রিপোর্ট টোয়েন্টিফোর ডটকম :  পাবনার ঈশ্বরদীতে সপ্তাহজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বিরাজ করছে। এ তাপমাত্রা দেশের সর্বোচ্চ হচ্ছে কোনোদিন ঈশ্বরদী কোনোদিন চুয়াডাঙ্গায়।

রোববার (২১ এপ্রিল) বিকেল ৩টায় ঈশ্বরদীতে চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এ ছাড়া প্রায় প্রতিদিনই ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা উঠা নামা করছে। তবে রোববার চলতি মৌসুমের ঈশ্বরদীর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ঈশ্বরদী আবহাওয়া অধিদফতরে।

চৈত্রের কাঠফাটা রোদের পর বৈশাখের শুরুতে তীব্র তাপদাহ চলছে প্রকৃতিতে। এ দিকে সপ্তাহজুড়ে ঈশ্বরদীর ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মাঝারি থেকে তীব্র তাপদাহ। এতে সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস অবস্থা বিরাজ করছে। একইসাথে পাল্লা দিয়ে মানুষের ভোগান্তি বাড়াচ্ছে বিদ্যুতের ঘন ঘন লোডশেডিং। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে কৃষকরা। ঝরে যাচ্ছে মৌসুমি ফল বিশেষ করে আম, লিচু ও বাদাম।

সূর্যোদয়ের পর থেকে সূর্যাস্তের আগ পর্যন্ত একই মাত্রায় থাকছে এই অসহ তাপদাহ। সূর্য একটু উপরে উঠতেই মনে হয় যেন আগুনের স্ফুলিঙ্গ। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হতে চাচ্ছে না গ্রামের মানুষ। তাই দুপুর গড়াতেই পথ-ঘাট প্রায় জনশূন্য হয়ে পড়ছে।
এ দিকে তীব্র তাপদাহের প্রভাব পড়ছে জনস্বাস্থ্যে। জ্বর, সর্দি, কাশি ও ডায়রিয়াসহ নানা রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দীর্ঘ হচ্ছে রোগীর সিরিয়াল।

ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ঘুরে দেখা গেছে, হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে শিশু রোগীর সংখ্যা বেশি। তীব্র রোদ ও গুমোট আবহাওয়ায় মানুষের পাশাপাশি পশু-পাখিরাও হাঁসফাঁস করছে। অনেকে সামান্য স্বস্তির জন্য ছুটে চলছেন গাছের ছায়া তলে। তীব্র রোদ ও গরমে স্বস্তি পেতে অনেকেই ছুটছেন আখের রস, তরমুজ, লেবুর শরবত, ঠাণ্ডা মাঠা, শশা ও ডাবের পানির দিকে। কনফেকশনারি থেকে শুরু করে বিপণী বিতানগুলোতে আইসক্রিম ও কোমল পানীয় বেচা-বিক্রি বেড়েছে দ্বিগুণ।

তাপদাহের কারণে ঈশ্বরদী উপজেলা প্রশাসন থেকে হিট অ্যালার্ট এবং তাপদাহ থেকে রক্ষায় করণীয় বিষয়ে প্রচার চালানো হচ্ছে। তীব্র তাপদাহের সাথে পাল্লা দিয়ে চলছে বিদ্যুতের লোডশেডিং। ফলে ঘরের মধ্যেও স্বস্তিতে থাকতে পারছেন উপজেলার বাসিন্দারা।

ঈশ্বরদী আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ হেলাল উদ্দিন জানান, আজ (রোববার) বিকেল ৩টায় এ মৌসুমে ঈশ্বরদীতে সর্বোচ্চ ৪২ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, তাপপ্রবাহের তীব্রতা আরো বাড়াতে পারে।