বিসিবি সভাপতি বলেন, ‘বিনামূল্যে যদি আমরা পেয়ে যাই…, যেটা পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কারণ এভাবেই ফাইলটা এসেছে। কিছু অগ্রগতি হয়েছে। ক্রীড়া মন্ত্রণালয় থেকে সেদিন আমাদের ডেকেছিল। তারা বলেছে, এই জায়গাটা আমাদের নামে ট্রান্সফার করে দেয়ার জন্য তারা প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠাচ্ছেন। আমার জানা মতে, কয়েকদিন আগে প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটা সারসংক্ষেপও পাঠানো হয়েছে।’
৬০ হাজার আসনের এই স্টেডিয়াম হবে বিশ্বমানের। থাকবে অত্যাধুনিক একাডেমি, জিম, সুইমিংপুল, ইনডোর ও আউটডোর মাঠ। এছাড়াও অতিথি দলের নিরাপত্তা আর যানজটের ব্যাপারটি মাথায় রেখে পাঁচতারা হোটেল’ও করবে বিসিবি।
‘একটা একাডেমি করবো যেখানে সারা বাংলাদেশ থেকে ছেলে-মেয়েরা এসে এখানে প্রাকটিস করতে পারে। পঞ্চাশ থেকে ষাট হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার একটা অত্যাধুনিক স্টেডিয়াম করবো যেখানে সব সুযোগ সুবিধা থাকবে। সাধারণ বিশ্বের সেরা স্টেডিয়ামগুলোতে গেলে যেমনটা দেখা যায় তেমনটা থাকবে।’ বলছিলেন নাজমুল হাসান পাপন।
বাংলাদেশের ক্রিকেট সমর্থকদের চমকপ্রদ খবর দিলেন বিসিবি বস। স্টেডিয়াম নির্মাণ হলে ২০২১ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্ব আসরের যৌথ দেশ হবার চেষ্টা করবে বাংলাদেশ।
বিসিবি সভাপতি বলেন, ‘আমরা চাচ্ছি, ২০২১ সালের বিশ্বকাপটা ধরার জন্য। তখন যদি কোনো সুযোগ থাকে তাহলে কিছু খেলা আমাদের এখানে আনা যায় কিনা।’
আইসিসি অনুমোদিত ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্ব আসরের একক আয়োজক ভারত। তাই বিসিসিআই আন্তরিক হলেই ২০২১ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্ব আসরের যৌথ আয়োজক হতে পারবে বাংলাদেশ।