সংকলনটিতে বেলারুসসহ রাশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চল, আজারবাইজান, গ্রিক, ডাচ, মঙ্গোলিয়া, চীন, ভিয়েতনাম, কালমিক, নোগাই, এবং ইউরোপ ও এশিয়ার আরও কয়েক ভাষার অনুবাদ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
কবিতাটি বেলারুশের ভাষায় অনুবাদ করেছেন মিকোলা মেটলিটস্কি, মারিয়া কোবেটস, এবং নাউম গালপেরোভিচ।
বইটির ভূমিকা লিখেছেন বেলারুশে ইউনিসেফের প্রধান ডঃ রশিদ মুস্তাফা। বেলারুশের লিখিত ভাষা দিবসে বইটি উন্মুক্ত করা হবে বলে একটি প্রেস রিলিজে জানানো হয়েছে।
রশিদ মুস্তাফা বলেন, ‘বাংলাদেশ আমার মাতৃভূমি। আমার বেলারুশের বন্ধুরা এই সাহিত্যিক উদ্যোগ নেয়ায় আমি কৃতজ্ঞ।’
সংকলনটি তৈরি করেছেন দেশটির তথ্যমন্ত্রী অ্যালেক্সান্ডার কারিলুকেভিচ, এবং বেলারুশে কর্মরত বাংলাদেশি মুজাহিদুল ইসলাম।
উল্লেখ্য, নোবেল বিজয়ী কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের যে কবিতাটি বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত হয়েছে সেটি সময়ে বিভিন্ন দেশের কবিকে তার নিজস্ব ভাষায় অনুবাদে অনুপ্রাণিত করেছে।