প্রচ্ছদ খেলাধুলা মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে রাজস্থানের বিপক্ষে কোহলিদের শক্তিশালী একাদশ

মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে রাজস্থানের বিপক্ষে কোহলিদের শক্তিশালী একাদশ

টি-২০ ক্রিকেটের বড় বড় তারকাদের নিয়েও আসরের শুরু থেকে সেরা ছন্দে ছিলো না বেঙ্গালুরু। তবে শেষ দিকে এসে জ্বলে উঠে দলটি। বিশেষ করে মঈন আলী দলে ভেড়ার পর থেকে জয়ের রেসে ফিরে বেঙ্গালুরু। শেষ চার ম্যাচের ৩টিতে জয় পায় দলটি। আসরে নিজেদের শেষ ম্যাচ জিতলে প্লে-অফ খেলার জোড়ালো সম্ভাবনা থাকবে কোহলিদের। সেক্ষেত্রে মুম্বাইকে হারতে হবে অথবা অল্প ব্যবধানে জিততে হবে দিল্লির সাথে। একই সমীকরণ পাঞ্জাবের ক্ষেত্রে। তবে সবকিছু ছাপিয়ে জয়পুরের সোয়াই মানসিং স্টেডিয়ামে জয়ের বিকল্প নেই কোহলির বেঙ্গালুরুর।

বাঁচা-মরার ম্যাচে বাংলাদেশ সময় বিকেল ৪.৩০ মিনিটে মাঠে নামবে দুই দল। মাঠে নামার আগে জেনে নিন বেঙ্গালুরু টিমের খুঁটিনাটি বিষয়াদি।

পজিশন
জয়পুরের স্পোর্টিং উইকেটে পার্থিব প্যাটেলের সাথে ওপেনিংয়ে থাকবে দলের সেরা ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলি। ওয়ান ডাউনে থাকবেন হার্ড হিটার ডি ভিলিয়ার্স। মিডল অর্ডারে অলরাউন্ডার মঈন আলী ও মানদীপ সিং ও সরফরাজ খান। শেষ দিকে থাকে কিউই অলরাউন্ডার কোলিন ডি গ্রান্ড হোম।

দলটির মিডল অর্ডারের খুঁটি
পরিবর্তন
উইনিং কম্বিনেশন ধরে রেখে অপরিবর্তিত একাদশ নিয়ে মাঠে নামতে পারে বেঙ্গালুরু।

পিচ এবং কন্ডিশন
জয়পুরের এই উইকেটে তেমন বেশি টার্ন থাকবে না। পিচ রিপোর্ট থেকে জানা যায় এটা একটি স্পোর্টিং উইকেট। ব্যাটসম্যানরা উইকেটে থিতু হলে রান পাবে। ১৬০-১৬৫ রান এই পিচের জন্য আদর্শ মনে করা হলেও আইপিএলের সচরাচর এমন রান দেখা যায় না।

অধিনায়ক- বিরাট কোহলি।

ট্রাম্প কার্ড
দলটির সবচেয়ে বড় ভরসার নাম ডি ভিলিয়ার্স। বেঙ্গালুরুর ৬ জয়ের ৩টিতে ম্যান অব দ্যা ম্যাচ ডি ভিলিয়ার্স। সর্বশেষ ম্যাচেও তিনি মম্যাচ সেরা হন।

হেড টু হেড
ম্যচে-১৭
রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু-৮
রাজস্থান রয়্যালস-৮
পরিত্যাক্ত-১

দলে হিসেবে খেলতে চায় বেঙ্গালুরু
বিদেশি কোটায় চারজন: ডি ভিলিয়ার্স, মঈন আলী, কোলিন ডি গ্রান্ড হোম ও সাউদি।

বেঙ্গালুরের সম্ভাব্য একাদশ: পার্থিব প্যাটেল (উইকেটকিপার), বিরাট কোহলি, এবি ডি ভিলিয়ার্স, মানদীপ সিং, সরফরাজ খান, কোলিন ডি গ্রান্ড হোম, মঈন আলী, মোহাম্মদ সিরাজ, টিম সাউদি, উমেশ যাদব ও চাহাল।

দেখাবে যেসব চ্যানেল: স্টার স্পোর্টস ওয়ান, স্টার স্পোর্টস হিন্দি, স্টার স্পোর্টস, সিলেক্ট ওয়ান ও বাংলাদেশি চ্যানেল নাইন।