বর্তমান পরিস্থিতে রোহিঙ্গা একটি বিরাট ইস্যু। তাই রোহিঙ্গা শিশুদের কাছে শুভেচ্ছাদূত হিসেবে বড় বড় তারকাদের নিয়ে যাওয়ার জন্য কাজ করছে ইউনিসেফ। যার ভিত্তিতে মেসিকেই এবার আনতে চেষ্টা করছে সংস্থাটি। যতদূর জানান যায় মেসির সঙ্গে বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন বার্সেলোনার আরো কয়েকজন ফুটবল তারকা। এই উপলক্ষে বাংলাদেশ এবং মিয়ানমারের মধ্যেকার একটি প্রীতি ম্যাচ আয়োজন করারও কথা রয়েছে।
কিছুদিন আগে ইউনিসেফের দূত হিসেবে বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন বলিউড তারকা প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। সেই অভিজ্ঞতা থেকেই লিওনেল মেসির জন্য চাওয়া হয়েছে সর্বোচ্চ পর্যায়ের নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
উল্লেখ, এর আগে ২০১১ সালের ৬ সেপ্টেম্বর নাইজেরিয়ার বিপক্ষে একটি প্রীতি ম্যাচ খেলতে প্রথমবারের মত ঢাকায় এসেছিলেন লিওনেল মেসি। আর এবার দ্বিতীয়বারের মত বাংলাদেশে আসার কথা বিশ্বসেরা এই ফুটবলারের।