তিনি বলেন, কুমিল্লার একটি মামলায় খালেদা জিয়াকে সহ-আসামি করা হয়েছে। এই মামলার সকল আসামি জামিনে রয়েছেন। সেই হিসাবে খালেদা জিয়াও জামিন পাওয়ার হকদার। আদালত জামিন না দিয়ে অধিকতর শুনানির জন্য দিন ধার্য রেখেছেন। আইনজীবীরা ধারণা করছে বিএনপি চেয়ারপার্সনের জামিন বাধাগ্রস্ত করতেই এটা করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, নিম্ন আদালত যেহেতু জামিন না দিয়ে বিচারিক সুলভ মনোভাব দেখায়নি তেমনি হাইকোর্টের অধিকার রয়েছে সরাসরি জামিন দেওয়ার। এই বিষয়গুলো উল্লেখ করে এসব মামলায় একত্রে জামিন চাওয়া হবে।
খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ৩৬টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে কুমিল্লায় ৩টি, ঢাকায় ২টি ও নড়াইলের ১টি মামলায় তিনি জামিনে নেই। কারামুক্তি পেতে এসব মামলায় তাকে জামিন নিতে হবে। এর মধ্যে ঢাকার দুটি মামলায় খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকরের জন্য বৃহস্পতিবার নির্দেশ দিয়েছে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালত। একইসঙ্গে ৫ জুলাই পরোয়ানা সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য রেখেছে আদালত। এ দুটি মামলায় খালেদা জিয়ার পক্ষে জামিন চাওয়া হলেও এ বিষয়ে কোন আদেশ দেয়নি আদালত বলে জানান তার আইনজীবীরা।