বিতর্কিতভাবে সর্বকালের সেরা ফুটবলার ডিয়াগো ম্যারাডোনা। আর্জেন্টিনার ১৯৮৬ বিশ্বকাপ জয়ের নায়ক। ফুটবল ঈশ্বরের সুযোগ্য উত্তরসূরী লিওনেল মেসি। কারো কারো মতে মেসিই সর্বকালের সেরা ফুটবলার। আপতত সেই বিতর্কে না যাওয়াই ভালো। তবে নিঃসন্দেহে এই দু‘জন যে তার দেশের সেরা স্ট্রাইকার সেটা নিয়ে কোন সন্দেহ নেই। এমনকি সয়ং নিন্দুকও এর বিরোধীতা করবে না। করেবেই বার কি করে মেসির কাছে গোল করা তো ডাল-ভাত। তিনি বিশ্বের সর্বকালের সেরা স্ট্রাইকার কিনা যখন এটা নিয়ে বিতর্ক চলে ঠিক তখনই চাঞ্চল্যকর এক মন্তব্য করলেন ম্যারাডোনা।
আর্জেন্টিনার হয়ে তিনটি বিশ্বকাপ খেলা বাতিস্ততা বিশ্বকাপে মোট ১০টি গোল করে। যে কোন আর্জেন্টাইনের পক্ষে বিশ্বকাপে যা সর্বোচ্চ গোল এবং ১৯৯৪,১৯৯৮ ও ২০০২ তিনটি বিশ্বকাপেই গোল পায় বাতিস্ততা। ২০০৫ সালে ফুটবলকে বিদায় জানানো বাতিস্ততা দেশের হয়ে দুইটি কোপা ও একটি কনফেডারেশন কাপ জিতেন। গোল করার অসাধারণ ক্ষমতার কারণে সমর্থকরা তাকে বাতিগোল নামে ডাকত। ১৯৯৯ সালে ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলারের তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে ছিলেন। ফিফার সেরা ১০০ ফুটবলারের তালিকায় রয়েছেন বাতিগোল। মেসির পর আর্জেন্টিনার সর্বোচ্চ গোলদাতা বাতিস্ততা।
এ ব্যাপারে বাতিস্ততা বলেছিলেন,‘ মনে হয়, আমি ৫৪ বা এমন সংখ্যক গোল পেয়েছি। মেসির আরও বেশি আছে। আমি যা করেছি, এর প্রায় দ্বিগুন পাবে মেসি।… তবে আমি অন্য গ্রহের ফুটবলারের পর দ্বিতীয় স্থানে আছি