তিনি বলেন, দেখুন, আমার কমফর্টের (স্বাচ্ছন্দ্য) জন্য পিঠ খোলা ব্লাউজ পরি। সেটা দেখে যদি কেউ উত্তেজিত হয় তার দায় আমার নেই। আমার যা ইচ্ছে আমি পরব।
এ অভিনেত্রীর ভাষায়, শুনুন, কারও যদি কোনও খুঁত থাকে সেটা মেকআপ বা কস্টিউমে ঢেকে দেওয়াই উচিত। যিনি আমাকে প্রেজেন্ট করছেন, তিনি তো ভাল অভিনেত্রীকে প্রেজেন্ট করছেন, ভাল ভাবে প্রেজেন্ট করবেন। নাকি, এমন ভবে প্রেজেন্ট করবেন যাতে তার খুঁতগুলো প্রকট হয়?
আগের চেয়ে বর্তমানে সিনেমা সংশ্লিষ্ট কাজে নিজের ব্যস্ততা কমে আসা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রস্তাব তো কম আসে, সেটা একটা কারণ। আর আমি নিজের খিদেটাও কমিয়ে ফেলেছি।
তিনি বলেন, আমাকে নাকি লোকে ভয় পায়, শুনেছি। আমাকে দেখে কি রাগী মনে হয়? জানি না। ফোন করে কাউকে মনে করাই না। কি জানি, আমার যদি কোনও প্রেমিক বা গডফাদার, কোনও পুরুষমানুষ থাকত, তা হলে বোধহয় আরও সহজ হত। আমার আর কিছুতেই কিছু যায় আসে না।
ওয়েব সিরিজ ‘দুপুর ঠাকুরপো’র সেকেন্ড সিজনের কাজের কথা ছিল শ্রীলেখার। তবে শেষ পর্যন্ত তা আর হয়নি। সে প্রসঙ্গ তুলে তিনি বলেন, কাজের জন্য আমার বাড়িতে এসে কথা বলে গেল। টাকাপয়সা ঠিক হয়ে গেল। তার পর হঠাৎ জানতে পারলাম করছি না। আমাকে ওরা লুক টেস্টে মশারির মতো শাড়ি পরতে দিয়েছিল জানেন?
বর্তমান ব্যস্ততা নিয়ে শ্রীলেখা বলেন, একটা স্ক্রিপ্ট নিয়ে কথা চলছে। কিন্তু এখনই কিছু বলতে পারব না। বড়, ছোট, মেজ, সেজ ডিরেক্টরের কথা বলব না। তবে খুব ভাল একজন ডিরেক্টরের ছবি।