গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘আমরা নির্বাচন কমিশনকে বলেছি রাজনৈতিক দলসহ সবাইকে আস্থায় রাখা আপনাদের দায়িত্ব। মানুষ যদি আস্থা না রাখে এবং রাজনৈতিক দল যদি আস্থা হারায় তাহলে আপনারা আপনাদের দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না।’
গয়েশ্বর আরো বলেন, ‘খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অনিয়মের চিত্র তুলে ধরে নির্বাচন কমিশনকে আমরা লিখিত অভিযোগ দিয়েছি এবং বলেছি এসব অভিযোগ মাথায় রাখতে যাতে আগামী গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়।’
আগামী সংসদ নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘যে নির্বাচনে সরকার পরিবর্তন হয় না সে নির্বাচনেও যদি মানুষ সুষ্ঠুভাবে ভোট দিতে না পারে তাহলে যে নির্বাচনে সরকার পরিবর্তন হয় সেই নির্বাচনের ব্যাপারে আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা স্থানীয় সরকার নির্বাচনে এমপিদের প্রচারণার সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছি। আমরা জানিয়েছি সংসদ সদস্যরা প্রচারণার সুযোগ পেলে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড থাকবে না।’
নজরুল ইসলাম খান আরো বলেন, “এটা জানানোর পর সিইসি আমাদেরকে বলেছেন, ‘ক্ষমতায় গেলে এ সুযোগ আপনারাও পাবেন।’ কিন্তু, জবাবে আমরা বলেছি, আমরা এই সুযোগ চাই না। আমরা সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড চাই।’