মন্ত্রী বলেন, ওই ম্যাজিস্ট্রেট্রের দেয়া রিপোর্ট অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। কেউ যদি প্রলুব্ধ হয়ে এই ঘটনা ঘটিয়ে থাকেন তার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
একরামুল হকের স্ত্রীর দেয়া একটি অডিও রেকর্ড শুক্রবার প্রকাশ করেছে ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টার। যা নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
একরামুল হক বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন- র্যাবের এমন দাবি এরপর প্রশ্নবিদ্ধ হয়।
একরামের মৃত্যু সম্পর্কে জানা গেছে, ২৯ মে দিবাগত রাত ১টার দিকে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের নোয়াখালিয়াপাড়ায় র্যাবের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন টেকনাফ পৌরসভার তিনবার নির্বাচিত কাউন্সিলর একরামুল হক। তিনি টেকনাফ পৌরসভার কায়ুকখালী পাড়ার মৃত আবদুস সাত্তারের ছেলে। এছাড়াও তিনি টেকনাফ উপজেলা যুবলীগের ১৩ বছর দায়িত্বপালনকারী সাবেক সভাপতি, টেকনাফ বাস স্টেশন ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি ও টেকনাফ মাইক্রো শ্রমিক ইউনিয়নের আহ্বায়ক ছিলেন।
অপরদিকে, বন্দুকযুদ্ধে কাউন্সিলর একরামুল হক নিহত হবার ঘটনায় র্যাব-৭ কক্সবাজার ক্যাম্প থেকে ই-মেইলে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তার বাবার নাম উল্লেখ করা হয়েছে মোজাহার মিয়া ওরফে আবদুস সাত্তার। বাড়ি টেকনাফ পৌরসভার নাজিরপাড়া। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের তালিকাভুক্ত শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী, শীর্ষ গডফাদার, তার বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় মাদক আইনে মামলা রয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয় প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে।