প্রচ্ছদ সারাদেশ খুলনা বিভাগ অসহায় গরীব দুঃখী নির্যাতিত মানুষের গায়ের জামা খুলে দিতে দেখা গেছে মিন্টুকেঃদিপ্তী

অসহায় গরীব দুঃখী নির্যাতিত মানুষের গায়ের জামা খুলে দিতে দেখা গেছে মিন্টুকেঃদিপ্তী

মাসুদ রানাঃরুপন্তর মহিলা উন্নয়ন সংস্থার সাবেক ম্যানেজিং ডাইরেক্টর দিপ্তী রহমান দিপ্তীর দেওয়া  স্ট্যাটাস থেকে নেওয়া।

একান্তভাবে যে কোন চর্চা করলে সে বিষয়ে তার দক্ষতা, জ্ঞনেরমাত্রা বৃদ্ধি পাই এ কথা হলফ করে বলা যায়। তেমনি বাল্যকাল থেকে রাজনীতির জগতে আত্ননিয়োগ করেন আজকের ঝিনাইদহের পৌর মেয়র ওঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টু।তিনি  সাধারন গরীব দুঃখী খেটে খাওয়া মানুষের সুখে দুঃখে নিজ এলাকায় নিজ অবস্থান থেকে বাস্তবিক ভাবে দরদি মন নিয়ে কাজ করেন। দেখেছি সোনার ছেলে সে। অসহায় গরীব দুঃখিকে নির্যাতিত মানুষের গায়ের জামা খুলে দিতে দেখেছি। দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে অক্লান্ত পরিশ্রম দিয়ে দলের কাজ করে গেছেন বঙ্গবন্ধুর মৃত্যর পর। কেউ এই ছেলেটিকে টলাতে পারে নি দেশের এই বৃহত্তর দল থেকে। কুমন্ত্র দিয়ে বোঝাতে পারেনাই তাকে। তাকে কত বোঝানো হয়েছে, বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর আওয়ামীলীগের কাজ প্রকাশ্য ভাবে করতে ভয়ে অনেকেই পেছিয়ে গেছে এই নির্মম সত্য কথাটি সকলেই জানে। কিন্তু মিন্টু নামের এই ছেলেটিকে কোন দিন ও বোঝানো যায় নি। বোঝানো যায় নি তোমার নিরাপত্তার অভাব আছে। হায়েনার দল অতৎ পেতে আছে। সুযোগ পেলেই ছোবল দেবে। মিন্টু ধর্য্য ধরে মানুষের কথা  শুনে থাকে সবসময় ছোট বেলা থেকে । কথা শুনার পর ছোট করে উত্তর দিয়ে বলতো আল্লা ভরসা বুবু! চিন্তা করে দেখেছি খুবই বড় মনের ছেলে সাইদুল করিম মিন্টু। রাত জেগে পোষ্টার নিজ হাতে লিখে দেয়ালে দেয়ালে মেরেছে। মিন্টু ভাই ফোড় নেতা নয়। মিন্টুর দাদা সে আমলে নিজের সম্পত্তি মানুষের নামে লিখে দিয়ে গেছেন। মিন্টুর নানা আগুন ধরা সংসারকে বাচিয়েছেন। তাদের প্রতি বেশি বানিয়েছেন তাদের নামে জমি লিখে দিয়ে। এমন লোক এখনো সাক্ষী হিসেবে আছেন। মিন্টু এসব জানে না এত সব ভাবে ও না। কারণ এত ছোট বিষয় নিয়ে তার ভাবার মত মন কোনকালে ও নেই, তাই আজ সকলের কাছে তার গ্রহন করে ভালবেসে। মিন্টুর বাবাও দলের বড়মাপের নেতাদের সাথে কাজ করে গেছেন। এটা আজ সকলেই জানা দরকার। তিনিও দলের একজন বড় মাপের কর্মী বা নেতা ছিলেন। মিন্টুর বাবা গ্রামে তার বাবার স্বসম্পত্তি মাদ্রাসার নামে অনেক আগে দান করে দিয়েছিলেন। সেখানে গ্রামের ছেলেমেয়ে ধর্মশিক্ষা লাভ করে। এত দুর্বলতম ঘরে সাইদুল করিম মিন্টু জন্মগ্রহন করেন নাই।তাই শ্রম দিয়ে ভালবাসা আজ ভালবাসা নিতে পেরেছে, দলের সকল নেতাকর্মী মিন্টুকে ভালবাসে। মিন্টুর পরিবারবর্গের সদেস্যদের চেনে ও ভালবাসেন পূর্বথেকে।অল্পদিনে এখানে আশা যায় না ভয়ঙ্কর অসুস্থতা নিয়ে মিছিল করতে দেখেছে মানুষ, এমন কি বিএনপি নেতাকর্মীদের দুএকজন আছেন যারা আমাদের চেনে জানে। নিরলস সাধনা থাকলেই মানুষ পারে তার গন্তব্যে পৌছাতে এটা সত্য। শিশু থেকে ৫ বছর বয়সে মহৎ, প্রতিভাবান। বাবার মত। আমার মাতুলকুল ও খুবই প্রতিভাবান। তাই শত বাধাবিপত্তির  ভিতরে মিন্টু একনিষ্ঠার সাথে নেতাদের সাথে দলের কাজ করে যাচ্ছে।রাখে আল্লা মারে কে? ঠিক তেমন ভাবে বড়মাপে নেতা সাইদুল করিম মিন্টু কাজকে সমর্থন করেন, ভালবাসেন দেখেছি। পেছনে  লোকে কিছু বলে এ কথা কোন দিন ভাবেনা। বাবা মা হারা সন্তানের পরিশ্রম কোন দিন আল্লাহতালা না দেখে পারবেন না যে বা যারা মিন্টুকে মন্দ বলবে তাদের বিবেচনাবোধ খুব এটা আছে বলে মনে হয় না। বড় কষ্টের ফল তিনি দেন, দেখেন এই সত্যটি একবার ভাবা দরকার।