খবরে বলা হয়, ২০১১ সালে তরুণ প্রেসিডেন্ট কিম জং উন ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে বিভিন্ন সময়ে দেশের রাজনৈতিক ও সামরিক নেতৃত্বে সংস্কার করা হয়েছে। তাই সেনাবাহিনীতে এই রদবদল নতুন কিছু না। কিমের দীর্ঘ সংস্কার প্রক্রিয়ার ধারাবাহিকতা মাত্র। তবে ডনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠককে সামনে রেখে এ রদবদল করার কারণে তা অধিক গুরুত্ব পেয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার বার্তা সংস্থা ইয়োনহাপের খবরে বলা হয়েছে, উত্তর কোরিয়ার প্রতিরক্ষা প্রধান পাক ইয়ং সিককে সরিয়ে নো কোয়াং চলকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। সেনাপ্রধান রি মিয়ং সু’র স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন তার সহকারি রি ইয়ং গিল। সেনাবাহিনীর আরেক শীর্ষ কর্মকর্তা কিম সু গিলকে সরিয়ে সেখানে কিম জং গ্যাককে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার পুনরেকত্রীকরণ বিষয়ক মন্ত্রণালয় উত্তর কোরিয়ার সেনাবাহিনীতে আনা এ রদবদলের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। নর্থ কোরিয়া লিডারশিপ ওয়াচ ব্লগের লেখক মাইকেল ম্যাডেন বলেন, নতুন নিয়োগ পাওয়া সব কর্মকর্তা কিম জংয়ের বিশ্বস্ত। কিম জং উনের প্রশাসনে তারা বেশ উচ্চ মর্যাদা পান। তাদের সকলেরই বিদেশী প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিভিন্ন ইস্যুতে উত্তর কোরিয়ার পক্ষে প্রতিনিধিত্ব করার অভিজ্ঞতা রয়েছে।