এর আগে ১৯৭২ সালে দেশটির একনায়ক শাসন আমলে সই করা চুক্তি অনুসারে ইসরাইলি নাগরিকদের বলিভিয়া সফরে ভিসা লাগত না।
এখন থেকে ইসরাইলকে গ্রুপ-৩ দেশ হিসেবে বিবেচনা করা হবে। সে ক্ষেত্রে বলিভিয়ার জাতীয় অভিবাসন প্রশাসন ইসরাইলি নাগরিকদের ভিসা আবেদন পর্যালোচনা করে দেখবে।
মোরালেস বলেন, অন্য অর্থে ইসরাইলকে একটি সন্ত্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করছি। ইসরাইল জাতিসংঘ সনদের উদ্দেশ্য কিংবা নীতিমালার প্রতি কোনো সম্মান প্রদর্শন করেনি। এমনকি মানবাধিকারের আন্তর্জাতিক ঘোষণার প্রতিও তাদের কোনো সম্মান নেই।
২০০৯ সালে অবৈধ ইহুদি রাষ্ট্রটির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কোচ্ছেদ করে বলিভিয়া। এ ছাড়া ফিলিস্তিনিদের প্রতি ইসরাইল যা করছে, সেটিকে গণহত্যা হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
তরুণ ইসরাইলিদের কাছে দক্ষিণ আমেরিকা খুবই জনপ্রিয় ভ্রমণস্থল।
ব্রাজিল, চিলি, ইকুয়েডর ও পেরুসহ দক্ষিণ আমেরিকার অন্য দেশগুলোকেও গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে তাদের কূটনীতিককে প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
গত ৩০ মার্চ থেকে শুরু ফিলিস্তিনিদের ঘরে ফেরার বিক্ষোভে ইসরাইলি স্নাইপারদের গুলিতে ১৩৪ জন নিহত হয়েছেন।