প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার মন্তব্যে লিখেন, ‘বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিধন্য ‘রবীন্দ্র ভবন’-এ কবিগুরুর রচিত পাণ্ডুলিপি, পত্রাবলী এবং চিত্রকর্মের এক সুবিশাল ভাণ্ডার পরিদর্শন করতে পেরে অত্যন্ত আনন্দিত বোধ করছি। এ ভবনের সংগ্রহসমূহ আমাকে মুগ্ধ করেছে এবং সংরক্ষণের লক্ষ্যে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের গৃহীত উদ্যোগসমূহ বাংলা তথা বিশ্বসাহিত্যের অমূল্য অবদান রক্ষায় প্রশংসার দাবিদার।
এছাড়া এখানে অবস্থিত রবীন্দ্র স্পর্শধন্য ‘উত্তরায়ণ কমপ্লেক্স’ এর যথাযথ সংরক্ষণও আমাকে বিমোহিত করেছে। আশা করি, ভবিষ্যতেও কবিগুরুর স্মৃতিসমূহ সংরক্ষণে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ একই রকম তৎপরতা বজায় রাখবেন, যাতে বিশ্ববাসী কবিগুরুর সৃষ্টিকর্ম সম্পর্কে অধিকতর জ্ঞান আহরণ করতে পারবেন। আমি রবীন্দ্র ভবনের স্থায়িত্ব ও উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করছি।’ মন্তব্যের নিচেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৫ মে ২০১৮ তারিখ দিয়ে স্বাক্ষর করেন।
উল্লেখ্য, শুক্রবার সকাল পৌনে ৯টায় বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে কলকাতার উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন শেখ হাসিনা। আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আসানসোলে কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানসূচক ডক্টরেট অব লিটারেচার (ডিলিট) গ্রহণ করবেন। আজ রাতেই তার দেশে ফেরার কথা রয়েছে।