ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে যুক্তরাজ্যের বেরিয়ে যাওয়ার ব্রেক্সিট পরিকল্পনাকে সমর্থন করার বদলে নিজেদের সরিয়ে নিয়েছেন তারা। দেশটির প্রধানমন্ত্রী টেরেসা মে’র ব্রেক্সিট পরিকল্পনা মন্ত্রিসভার অনুমোদন পাওয়ার দুই দিনের মাথায় এই পদত্যাগের ঘটনা ঘটলো।
সোমবার বিকেলে ওয়েস্টমিনস্টারে নিজ দলের এমপিদের সামনে ভাষণ দেওয়ার কথা রয়েছে টেরেসা মে’র। সাংসদদের মধ্যেও ব্রেক্সিট নিয়ে ক্ষোভ তীব্র হচ্ছে।
শুক্রবার ‘সফট’ ব্রেক্সিট নীতি নিয়ে দ্বিধা-বিভক্ত মন্ত্রিসভার সাথে দিনব্যাপী বৈঠকের পরও সমঝোতা আনতে ব্যর্থ হন প্রধানমন্ত্রী টেরেসা মে।
শুক্রবারের বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রীর ব্রেক্সিট পরিকল্পনাকে অপ্রিয় বিষয়কে উন্নতির বৃথা চেষ্টা বলে অভিহিত করেন বরিস জনসন।
বরিস জনসনের পদত্যাগের আগে ব্রেক্সিট বিষয়কমন্ত্রী ডেভিড ডেভিস পদত্যাগ করেন। তার দফতরের উপমন্ত্রী স্টিভেন বেকারও পদত্যাগ করেন।
তাদের পদত্যাগের ফলে প্রধানমন্ত্রী মে অনাস্থা ভোটের মুখোমুখি হতে পারেন।