নাগরিকত্ব তালিকা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘ভারতের মানুষের অধিকার রক্ষায় এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।’
‘আমরা চাই (কংগ্রেস সভাপতি) রাহুল গান্ধী অবৈধ অভিবাসী বিষয়ে তার অবস্থান স্পষ্ট করবেন। ক্ষমতায় গেলে তারা এটি নিয়ে কালক্ষেপণ করে, বিরোধী দল হলে তারা এটার বিরোধিতা করে’ যোগ করেন বিজেপি সভাপতি।
এদিনই রাজ্যসভায় কংগ্রেসের এমপিদের তীব্র ভাষায় আক্রমণ করে অমিত শাহ বলেন, ‘কংেগ্রেসের প্রধানমন্ত্রী শ্রী রাজীব গান্ধী ১৯৮৫ সালে আসাম অ্যাকর্ড সই করেছিল। এই অ্যাকর্ডই এনআরসির আত্মা!’
‘কংগ্রেসের ক্ষমতা ছিল না এই ব্যাবস্থা কার্যকর করার। আমরা করলাম কারণ আমাদের হিম্মত আছে’ যোগ করেন তিনি।
এরপর ক্রমেই তীব্র বাদানুবাদে জড়িয়ে পড়েন অমিত। বিরোধীদের শোরগোলের মধ্যেই তিনি বলেন, ‘আপনারা বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের বাঁচাতে চাইছেন।’
বিরোধীদের তীব্র শোরগোলের মধ্যেই মুলতবি হয় রাজ্যসভার অধিবেশন। রাজনৈতিক মহল অমিতের এই ভাষণকে ক্ষমতার আস্ফালন বলেই চিহ্নিত করছেন।
কংগ্রেস সাংসদ গোলাম নবি রাজ্যসভায় বলেন, ‘এটা কোনো হিন্দু-মুসলিম ইস্যু নয়। এটা মানবাধিকারের প্রশ্ন।’